
GooglePlex

যদি কল্পনা করা যায়, তবে সে কল্পনাকে বাস্তবে রূপ দেয়া যায় এই ধারণা থেকে গড়ে উঠেছে গুগল প্লেক্স! এটি ২০টি বিল্ডিং ঘিরে বানানো হয়েছে! ২ মিলিয়ন স্কয়ার ফিট জায়গা নিয়ে গড়ে উঠেছে গুগল অফিস! ১৯৯৮ সালে ক্যালিফোর্নিয়া থেকে যাত্রা শুরু করা গুগল ২০০৬ সালে ৩১৯ মিলিয়ন ডলারের বিনিময়ে সিলিকন ভ্যালীতে জায়গা কিনে নেয়! পুরো গুগল প্লেক্স জুড়ে রয়েছে ১৮টি ক্যাফেটেরিয়া যেখানে খাবার পুরোপুরি ফ্রী! শুধু তাই নয়, পুরো আমেরিকার ভেতর গুগল সবচেয়ে বেশী ইলেক্ট্রিসিটি ব্যবহার করে যার বেশীরভাগই গুগলের নিজস্ব সোলার প্যানেল থেকে চাহিদা পূরণ করা হয়। প্রায় ১৩ হাজার এমপ্লয়ী এখানে একসাথে কাজ করেন!
Apple’s Headquarters

2.8 মিলিয়ন জায়গা জুড়ে তৈরি হবে অ্যাপলের এই হেডকোয়ার্টার। এখানে প্রায় ১৪ হাজার এমপ্লয়ী একসাথে কাজ করবেন বলে জানা গেছে! থাকবে ১০, ৯৮০ টি পার্কিং জায়গা। এটি নির্মাণের বাজেট ধরা হয়েছে ৩ বিলিয়ন ডলার! তবে ধারণা করা হচ্ছে ৫ বিলিয়ন ডলার খরচ হয়ে যাবে!
levi’s stadium

এই স্টেডিয়ামে সিট সংখ্যা ৬৮, ৫০০, তবে এটি প্রয়োজনে ৭৫, ০০০ পর্যন্ত বাড়ানো যাবে! এটি বানাতে খরচ পড়ছে ১.৩ বিলিয়ন ডলার!
Apple Strore

এটি একটি গ্লাস কিউব যাতে শুধুমাত্র অ্যাপলের লোগো রয়েছে! এটি বানাতে খরচ পড়েছে প্রায় ৭ মিলিয়ন ডলার! ১৮, ০০০ স্কয়ার ফিটের এই ষ্টোরে ভ্রমণ করতে হলে আপনাকে চারিদিকে কাঁচে ঢাকা এলিভেটরে করে প্রবেশ করতে হবে। এটি ফটোগ্রাফারদের জন্য খুব প্রিয় জায়গা!
Industrial Light & Magic Data Center

এটি আসলে মুভি রাখা এবং বিভিন্ন স্পেশাল ইফেক্ট সম্পন্ন মুভি বানানোর ডাটা সেন্টার। Iron man, Pirates of the carribean ইত্যাদি বিখ্যাত মুভিগুলোর স্পেশাল ইফেক্ট এখান থেকে নির্মাণ হয়েছে। ১৩, ৫০০ স্কয়ার ফিট জায়গা নিয়ে তৈরি এই ডাটা সেন্টারে ১৭৮ টেরাবাইট স্টোরেজ! ৬০০ মাইল জুড়ে রয়েছে নেটওয়ার্ক ক্যাবল!
Facebook Hradquarters

৪০, ০০০ স্কয়ার মিটার জুড়ে তৈরি হবে ফেসবুকের এই হেডকোয়ার্টার। ২, ৮০০ ইঞ্জিনিয়ার একই রুমে কাজ করতে পারবেন! সবকটি বিল্ডিংয়ের ছাদেই থাকবে বাগান যা জায়গাটির আকর্ষণ আরও বাড়িয়ে দেবে।
This comment has been removed by the author.
ReplyDeleteNice places, also unbelievable.
DeleteIt is most incredible place ever i seen...
ReplyDeleteAre these places real???
ReplyDelete