সম্প্রতি চীনের চঙকিং প্রদেশে আবিষ্কার হয়েছে এমন এক গুহা যে গুহায়
নিজের আলাদা আবহাওয়া ব্যাবস্থা রয়েছে খাল, বিল, পাহার, আকাশ যাতে রয়েছে মেঘ
এবং কুয়াশাও।

চীনের এই দুর্গম গুহাতে স্থানীয় বাসিন্ধা ছারা বাইরে কেউ যায়নি, সম্প্রতি গুহা বিশেষজ্ঞ এবং ফটোগ্রাফারদের সমন্বয়ে গঠিত একটি দল এই গুহার গোপনীয়তা আবিষ্কার করেন এবং ভেতরের বেশ কিছু দুর্লভ ছবি তুলে নিয়ে আসেন,
গুহার অভ্যন্তরে বিশেষজ্ঞ দল দেখতে পান সেখানে ধরতে গেলে পৃথিবীর ভেতরে আরেকটি অসাধারণ পৃথিবী যেখানে মেঘ বালুকনা জলীয়ভাস্প সহ রয়েছে আলাদা আবহাওয়া ব্যাবস্থা এবং সেখানকার আবহাওয়া অনেকটা শীতল।
গুহা অভিযাত্রী এবং ফটোগ্রাফার Robbie Shone ইয়ার ওয়াং ডং গুহা বিষয়ে বলেন, “এর আগে এত বিস্তৃত কোন গুহা আবিষ্কার করা সম্ভব হয়নি, সেখানে রয়েছে অসাধারণ কিছু বিষয় যা দেখে সত্যি আমরা অবাক হয়েছি, ইয়ার ওয়াং ডং গুহা বিশাল এক গুহা।”
তিনি আরও বলেন, “ এ গুহা এত বিশাল যে এর উপরের অর্ধেক অংশ পুরোটাই কুয়াশা এবং মেঘে ঢাকা। এর আকাশের অংশ প্রায় আনুমানিক ৮২০ ফুট উঁচু হবে সেখানে উঠা এবং ছবি ধারণ করা অসাধারণ অ্যাডভেঞ্চার ছিল ক্লাইম্বারদের জন্য। এর ভেতরে থাকা পরিতেক্ত পানি পান যোগ্য নয় এটা পুরোটাই নোনতা স্বাদযুক্ত।
ইয়ার ওয়াং ডং গুহার ভেতরের গভীরতা এতটাই বিশাল যে সেখানে শীতল আবহাওয়ার পাশাপাশি আর্দ্রতা ও অনেক শীতল ফলে শ্বাস প্রশ্বাস স্বাভাবিক নেওয়াটা অনেক কষ্ট সাধ্য।
এখানে একটা বিষয় উল্লেখ্য গুহার ভেতরে অনেক যায়গায় জলের পরিমাণ এতটাই বেশি যে সেখানে বিশাল বিশাল স্রোত বয়ে যাচ্ছে যা আপনাকে সহজেই ভাসিয়ে নিয়ে যেতে পারে। অভিযাত্রীরা তাদের মতামতে জানিয়েছেন এই গুহার ভেতরের পানি প্রবাহ ব্যাবস্থা খুবি ভয়ংকর এবং বিধ্বংসী।
এবার চলুন ইয়ার ওয়াং ডং গুহার কিছু দুর্লভ ছবি দেখা যাকঃ


চীনের এই দুর্গম গুহাতে স্থানীয় বাসিন্ধা ছারা বাইরে কেউ যায়নি, সম্প্রতি গুহা বিশেষজ্ঞ এবং ফটোগ্রাফারদের সমন্বয়ে গঠিত একটি দল এই গুহার গোপনীয়তা আবিষ্কার করেন এবং ভেতরের বেশ কিছু দুর্লভ ছবি তুলে নিয়ে আসেন,
গুহার অভ্যন্তরে বিশেষজ্ঞ দল দেখতে পান সেখানে ধরতে গেলে পৃথিবীর ভেতরে আরেকটি অসাধারণ পৃথিবী যেখানে মেঘ বালুকনা জলীয়ভাস্প সহ রয়েছে আলাদা আবহাওয়া ব্যাবস্থা এবং সেখানকার আবহাওয়া অনেকটা শীতল।
গুহা অভিযাত্রী এবং ফটোগ্রাফার Robbie Shone ইয়ার ওয়াং ডং গুহা বিষয়ে বলেন, “এর আগে এত বিস্তৃত কোন গুহা আবিষ্কার করা সম্ভব হয়নি, সেখানে রয়েছে অসাধারণ কিছু বিষয় যা দেখে সত্যি আমরা অবাক হয়েছি, ইয়ার ওয়াং ডং গুহা বিশাল এক গুহা।”
তিনি আরও বলেন, “ এ গুহা এত বিশাল যে এর উপরের অর্ধেক অংশ পুরোটাই কুয়াশা এবং মেঘে ঢাকা। এর আকাশের অংশ প্রায় আনুমানিক ৮২০ ফুট উঁচু হবে সেখানে উঠা এবং ছবি ধারণ করা অসাধারণ অ্যাডভেঞ্চার ছিল ক্লাইম্বারদের জন্য। এর ভেতরে থাকা পরিতেক্ত পানি পান যোগ্য নয় এটা পুরোটাই নোনতা স্বাদযুক্ত।
ইয়ার ওয়াং ডং গুহার ভেতরের গভীরতা এতটাই বিশাল যে সেখানে শীতল আবহাওয়ার পাশাপাশি আর্দ্রতা ও অনেক শীতল ফলে শ্বাস প্রশ্বাস স্বাভাবিক নেওয়াটা অনেক কষ্ট সাধ্য।
এখানে একটা বিষয় উল্লেখ্য গুহার ভেতরে অনেক যায়গায় জলের পরিমাণ এতটাই বেশি যে সেখানে বিশাল বিশাল স্রোত বয়ে যাচ্ছে যা আপনাকে সহজেই ভাসিয়ে নিয়ে যেতে পারে। অভিযাত্রীরা তাদের মতামতে জানিয়েছেন এই গুহার ভেতরের পানি প্রবাহ ব্যাবস্থা খুবি ভয়ংকর এবং বিধ্বংসী।
এবার চলুন ইয়ার ওয়াং ডং গুহার কিছু দুর্লভ ছবি দেখা যাকঃ
দুই অভিযাত্রী Duncan Collis এবং Erin Lynch গুহার একটি অংশ দিয়ে হেটে আসছেন। জেনে রাখা ভালো গুহার এ অংশের মাটি সম্পূর্ণ লবণে ভরা।
গুহার একটি অংশ থেকে এক ফটোগ্রাফারের ক্যামেরায় ধরা পরেছে এই দৃশ্য যেখানে দেখা যাচ্ছে ঐ অংশে কুয়াশা কিভাবে খেলা করছে।
ছবিতে
দেখা যাচ্ছে এক গুহা অভিযাত্রী কিভাবে একটি চিকন রশি দিয়ে গুহা অভিমুখে
যাত্রা করছেন ঠিক ভাবে খেয়াল করলে দেখবেন অনেক নিচে আরও একজন অভিযাত্রী একই
রশিতে নিচে নামছেন।
আগেই
বলেছি গুহার কিছু কিছু অংশে পানির স্রোত এতোটাই তীব্র যা মানুষের জন্য
খুবই ঝুঁকিপূর্ণ, দেখুন এই অভিযাত্রীকে পানির স্রোত তাকে কিভাবে ভাসিয়ে
নিয়ে যেতে চাচ্ছে!
এই
অভিযাত্রীকে দেখুন ইনি ৮২০ ফুট উপর থেকে গুহার নিচের অংশ দেখার চেষ্টা
করছেন কিন্তু সেখানে মেঘে ঢাকা কুয়াশা এতোটাই প্রবল যে কয়ক গজ দূরে কিছুই
দেখা যাচ্ছেন।
No comments:
Post a Comment