৫২’সালের রক্তাক্ত ভাষা সংগ্রামের পরের বছর ৫৩ সালে শহীদ মিনার স্থাপনের প্রাক্কালে তোলা ছবি
২১ শে ফেব্রুয়ারি ১৯৫৩ সালে প্রভারফেরীতে মাওলানা ভাষাণী সহ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান
প্রথম পাক সেনা শাসক স্বৈরাচার আয়ুবখানের বিরুদ্ধে মিছিল (ঢাকা ১৯৬৮)
১৮ই জানুয়ারী ১৯৭০: পল্টন ময়দানে জামাতে ইসলামীর মিটিং জনগনের স্বতস্ফুর্ত অগ্নিসংযোগ
ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক ৭ই মার্চের ভাষণ
মার্চ ১৯৭১: অসহযোগ আন্দোলন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জহুরুল হক হলের নৃশংস হত্যাকাণ্ড, ২৫শে মার্চ ১৯৭১
শিশুদেরও রেহায় দেয়নি পাকিস্তানী হানাদার সৈন্যরা। ২৫ শে মার্চ রাতে ঘুমন্ত এই দুই শিশুর ঘুম ভেঙে ওঠা আর হলো না; ঘুমের মাঝেই হানাদারদের বুলেট ওদের প্রাণ কেড়ে নিল।
বাঙালীদের ওপর পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর নৃশংস বর্বরতা
ছবিটি ত্রিপুরার শরণার্থী শিবিরে তোলা। পাক সেনাবাহিনীর হাতে নিমর্মভাবে খুন হওয়া স্বামীর কথা বলতে যেয়ে কান্নায় ভেঙে পড়েন এই নারী। পাশে কান্নারত ভাসুর/দেবর। সামনে পিতৃহারা অসহায় শিশু। পাক আর্মির হাতে নির্যাতনের বর্ণনা শুনে আশেপাশে থাকা শরণার্থীরাও কান্নায় ভেঙে পড়েন।
পাকিস্তানী হানাদারদের বর্বরতা: বাংলাদেশীদের গণহত্যা।
১৭ এপ্রিল মুজিবনগর অস্থায়ী বাংলাদেশ সরকারের ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম।
পাকিস্তানীদের ওপর হামলার অপেক্ষায় মুক্তিবাহিনীর সদস্যরা
মুক্তিযুদ্ধ ১৯৭১: নদীতে ভেসে আসা লাশ আর লাশ
মুক্তিযুদ্ধ ১৯৭১: নয় নং সেক্টর
ঢাকার শাখারী বাজারে মুক্তিবাহিনীর কাউন্টার অ্যাটাক
ঢাকার অদূরেই অ্যামবুশের অপেক্ষায় মুক্তিবাহিনীর সদস্যরা
যুদ্ধে শহীদ একজন মুক্তিযুদ্ধা
যশোর মুক্তিতে মানুষের ভালবাসায় সিক্ত মুক্তিযোদ্ধারা
নভেম্বর ২২, ১৯৭১: সাতক্ষিরা, ৯নং সেক্টরের দেবহাটা গ্রাম; মুক্তিযোদ্ধারা সাতক্ষিরা শহরে আক্রমনের প্রস্তুতি গ্রহণ করছে
মুক্তি বাহিনীর হাতে ধৃত এক রাজাকার
অবশেষে ১৬ই ডিসেম্বর ৯৪ হাজার সৈন্যসহ পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর আত্মসমর্পন
১৬ই ডিসেম্বরের পর একে একে আবিষ্কৃত হতে লাগলো এদেশের বুদ্ধিজীবীদের গণকবর!
No comments:
Post a Comment